5. আজহার আলী
পাকিস্তানের ওয়ানডে ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আজহার আলী পাকিস্তানের ধনী ক্রিকেটারদের মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছেন। কয়েক বছর ধরে একটি সফল কর্মজীবনে, তিনি $15 মিলিয়ন মার্কিন ডলারের নেট মূল্য সঞ্চয় করেছেন। আজহারের সম্পদ তার ক্রিকেটিং কৃতিত্ব, অনুমোদন এবং বিভিন্ন উদ্যোগ থেকে আসে, যা তাকে দেশের সবচেয়ে আর্থিকভাবে সফল ক্রিকেটারদের একজন করে তোলে। পাকিস্তান ক্রিকেটে তার অবদান এবং তার আর্থিক দক্ষতা অভিজাতদের মধ্যে তার স্থানকে মজবুত করেছে।
4. মুহাম্মদ হাফিজ
মুহাম্মদ হাফিজ, “দ্য প্রফেসর” নামে পরিচিত, পাকিস্তানের চতুর্থ ধনী ক্রিকেটার হিসাবে স্থান করে নিয়েছে। দুই দশকেরও বেশি সময়ব্যাপী সফল ক্যারিয়ারে হাফিজ $23 মিলিয়ন মার্কিন ডলারের নেট মূল্য সঞ্চয় করেছেন। তার সম্পদ এসেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার ধারাবাহিক পারফরম্যান্স, লাভজনক টি-টোয়েন্টি লিগ চুক্তি এবং অসংখ্য অনুমোদন চুক্তি থেকে। হাফিজের আর্থিক সাফল্য খেলায় তার প্রভাব এবং মাঠের বাইরে তার স্মার্ট উদ্যোগকে প্রতিফলিত করে, যা তাকে পাকিস্তানের সবচেয়ে ধনী ক্রীড়া ব্যক্তিত্বদের একজন করে তোলে।
Also Read: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ইতিহাসে সর্বাধিক রান সহ শীর্ষ 5 ব্যাটার
3. শোয়েব মালিক
শোয়েব মালিক, একজন বিখ্যাত অলরাউন্ডার এবং পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়কের মোট সম্পদ $25 মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই চিত্তাকর্ষক সম্পদ তাকে পাকিস্তানের শীর্ষ তিন ধনী ক্রিকেটারদের মধ্যে স্থান দেয়, তার সফল ক্রিকেট ক্যারিয়ার এবং লাভজনক অনুমোদন তুলে ধরে।
2. শহীদ খান আফ্রিদি
শহিদ খান আফ্রিদি, তার ক্যারিশম্যাটিক আবেদন এবং বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ের জন্য বিখ্যাত, পাকিস্তানের দ্বিতীয় ধনী ক্রিকেটার হিসেবে র্যাঙ্ক করেছেন $47 মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আফ্রিদির গতিশীল ক্যারিয়ার, তার অলরাউন্ডার দক্ষতা এবং বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা দ্বারা চিহ্নিত, তার সম্পদে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রেখেছে, যা তাকে মাঠে এবং মাঠের বাইরে একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছে। তার আর্থিক সাফল্য তার ক্রিকেট কৃতিত্ব, ব্র্যান্ড অনুমোদন এবং বিভিন্ন ব্যবসায়িক উদ্যোগ থেকে উদ্ভূত হয়, যা একজন ক্রিকেট আইকন হিসাবে তার মর্যাদাকে দৃঢ় করে।
1. ইমরান খান
পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেট কিংবদন্তি এবং বর্তমান রাজনীতিবিদ ইমরান খানের সম্পদের পরিমাণ USD 70 মিলিয়ন, পাকিস্তানের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেটার হিসাবে তার স্থান সুরক্ষিত। তার সম্পদ তার খ্যাতিমান ক্রিকেট ক্যারিয়ার, রাজনৈতিক অর্জন এবং বিভিন্ন ব্যবসায় সফল উদ্যোগের জন্য দায়ী করা হয়।